পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

অচেনা আগন্তুক - হাবিবুল্লাহ বাহার

ছবি
  রাফি নামে এক যুবক থাকত আমাদের গ্রামে । খুবই ভদ্র। আমরা যখন মাঠে গিয়ে খেলতাম তখন মোবারক নামের এক চাচা আমাদের খুবই বকতেন। মাঝে মধ্যে লাঠি নিয়ে তেড়ে আসতেন। রাফি তখন বলত , আহা চাচা! তারা খেলুক না ,  আপনার তো কোন সমস্যা হচ্ছে না । তখন চাচা কিছুই বলতেন না। চুপ হয়ে যেতেন। কারণ , সেই ব্যক্তি ছিলেন রাফির আপন চাচা। যখন তার তিন বছর বয়স তখন তার মা মারা যায়। ‌তার বাবা থাকতেন অষ্ট্রেলিয়ায়। তাই তার চাচারা তাকে লালন পালন করতেন। তবে মোবারক চাচা তাকে সবচেয়ে বেশি লালন-পালন করেন। যখন তার বয়স নয় বছর , তখন তার বাবা বিদেশ থেকে দেশে আসার জন্য রওয়ানা হন। আসার পথে বিমান দুর্ঘটনায় তিনিসহ আরো তিনশত যাত্রী মৃত্যুবরণ করেন। রাফির বয়স এখন ২২ বছর। তার চাচা রোকেয়া নামের একটি মেয়ে সাথে রাফির বিয়ে ঠিক করেন। পরবর্তীতে বিয়েও হয়। বিয়ের একদিনের মাথায় রাফির সাথে তার স্ত্রীর প্রচন্ড ঝগড়া হয়। পরে ঝগড়ার কথা তার স্ত্রী তার বান্ধবীদের বলে। সাথে আরো কিছু বানিয়ে যোগ করে। তখন তার বান্ধবীরা তাকে কু-বুদ্ধি দেয় , ' তোর স্বামীকে রাতের খাবারে বিষ দিয়ে মেরে ফেল ' । রোকেয়াও তার স্বামীকে বিষপান করায়। এতে রাফি মারা যায়। রাফির দা

হুজুরের অবদান - শাহাদাত হোসাইন

ছবি
হুজুর শব্দটি শোনা মাত্রই আমাদের মনের মধ্যে অনেক কৌতুহল জেগে উঠে। এমনিভাবে এই নামটি বর্তমান সময়ে আমাদের নিকট খুবই   ঘৃণা আর অপমানের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সমাজে একটি প্রবাদ বাক্য প্রচলন আছে , “ পানির অপর নাম জীবন”। ঠিক তেমনিভাবে বর্তমান সময়ে হুজুর শব্দের অপর নাম যেন ঘৃণা , অপমান , ঠাট্টা ইত্যাদি। শুধু তাই নয় , হুজুর কিংবা মৌলভী সম্প্রদায় আজ সকলের চোখে   কাঁটা এবং বোঝা। অবহেলা ও তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের বস্তুর রূপ ধারণ করেছে। অথচ এই সমাজে মৌলভী সম্প্রদায়ের বহু অবদান রয়েছে। তাঁদের অনুদান আর অবদানের মধ্যে আমরা সর্বক্ষণ ডুবে আছি। যা বলার অপেক্ষা রাখে না। আমরা একটিবারও তা চিন্তা করি না । তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে বড় তিনটি অবদান যা , এখানে বর্ণনা না করলেই নয়। প্রথমত: হুজুর তথা উলামায়ে কেরামের অবদানে পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও পর্যন্ত ঈমান-ইসলাম এবং মুসলমান বাকি আছে। তথা দৈনিক পাঁচবার মসজিদের মিনার থেকে মুয়াজ্জিনের কণ্ঠে আযানের ধ্বনি শুনতে পাওয়া যায়। ইমামের পিছনে নামায আদায় করতে পারা যায়। রাতের শেষ ভাগে ছোট্ট ছোট্ট বাচ্চাদের সু-মধুর কুরআন তেলাওয়াতের আওয়াজ এবং বুযূর্গানে দিনের চোখ

যোগ্য উস্তাদের শাসন - শারমিন আক্তার

ছবি
শেখ সাদী রহ. একবার এক জায়গায় সফরে গেলেন। তিনি বর্ণনা করেন ,   আমি পৃথিবীর পশ্চিমে এক ফুরকানিয়া মাদ্রাসার জনৈক উস্তাদকে দেখতে পেলাম। তার চেহারা ছিল খুবই কদাকার। তিনি ছিলেন কর্কষভাষী , বদমেজাজী ও নিষ্ঠুর প্রকৃতির। ছাত্র-ছাত্রীদের অভিভাবকরা তাকে দেখতে পারতো না। তিনি ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার জন্য অনেক শাসন করতেন। তার সামনে কেউ হাসাহাসি করতে পারতো না এবং সন্তুষ্টিচিত্তে কথাও বলতে পারতো না। লোকটি এমনই বদমেজাজি ছিল যে, মাঝে মাঝে সে সহজ-সরল অবুঝ বাচ্চাদের মারা শুরু করতো। আবার কখনো কখনো তাদের এক পাঁয়ের উপর দাঁড় করিয়ে রাখতো। ছেলেদের পায়ে উক্ত শিক্ষক শেকল বেঁধেও রাখতো। শেখ সাদী রহ. বলেন , আমি শুনতে পেয়েছি , তার অত্যাচারের কথা লোকমুখে প্রচারিত হয়ে তাকে উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কার করা হয়। উক্ত শিক্ষক চলে যাওয়ার পর তার স্থানে একজন সরল , ভালো , দয়ালু শিক্ষককে নিয়োগ দেয়া হয়। তিনি ছিলেন খুবই ধৈর্যশীল। তার কথার মাধুর্যতা দেখে শিক্ষিতরাও লজ্জায় মুখ লুকাতো। প্রয়োজন ব্যতিত তিনি কোনো কথা বলতেন না। লোকেরা যেন তার দ্বারা কোনো কষ্ট না পায় , সেদিকে থাকতো তার সজাগ দৃষ্টি। তার ব্যবহারে ছাত্র কিংবা ছাত্রীদে

ঘোষণা - আব্দুর রহমান আল হাসান

ছবি
আমি গত শুক্রবারেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বসে আড্ডাবাজি করেছি। কিন্তু আজ থমথমে পরিবেশ। পশ্চিম পাকিস্তানে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। একেবারে হঠাৎ করেই ঘটেছে সব। ৭ ই মার্চে যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান রেসকোর্স ময়দানে ভাষণ দিলেন , আমাদের মধ্যে তখন শিহরণ বয়ে গিয়েছিল। আমরা চারজন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভাষণ শুনতে গিয়েছিলাম। ও আমার বন্ধুদের সাথে তো আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেই নি। আমি সাকিব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিভাগে পড়ি। আমার বন্ধু শাহাদাত পড়ে আইন বিভাগে। মিকদাম পড়ে ইংলিশ মিডিয়ামে আর আবির পড়ে অনার্সে। একসাথেই আমরা চলাফেরা করি। ৭ ই মার্চের রবিরারের কথা আমার এখনো মনে আছে। আমরা ফজরের পর পর গিয়েছিলাম মাঠে। তারপরও সামনে জায়গা পাই নি। সেদিন সকালে নাস্তাও করি নি। আশ্চর্যের বিষয় হলো , সেদিন ক্ষুধাও লাগে নি। আমরা চারজন সকাল নয়টা পর্যন্ত একসাথেই ছিলাম। কিন্তু মিকদাম হঠাৎ করেই দলচ্যুত হয়ে গে ল। গেল তো গেল। একেবারে লাপাত্তা। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে আমরা যখন ফিরে আসি , তখন দেখতে পাই মিকদাম শহীদ মিনারের সামনে বসে আছে। পাশে গিয়ে বসলাম আমি। আমাদের দেখেই বললো , আজকের দিনটা আমার মাটি মাটি

ইলমা - সারাবান তাহুরা ঈশান

ছবি
যুলি কোথায় যাচ্ছ ? পিছন থেকে হঠাৎ ডাক শুনে একটু ভয় পেয়ে গেল সে। তাকিয়ে দেখল কেউ নেই সেখানে। চমকে উঠলো যুলি। পেছনে তো কিছুই নেই। কিন্তু সে তো দেখেছে জামগাছের নিচে একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । তার মুখ ঢাকা ছিল সাদা কাপড় দিয়ে। হঠাৎ সামনে থাকা বটগাছটার দিকে তাকাল সে। দেখতে পেল বটগাছের চূড়ায় একটা মেয়ে পা হেলিয়ে বসে আছে । কিন্তু পরক্ষণেই সে চলে গেল কোথায় যেনো। ভয় পেয়ে যুলি দৌড় দিবে বলে মনস্থির করলো , ঠিক তখনি সামনের দিকে তাকিয়ে নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারলো না! সামনে তো কবরস্থান। এখন কি করবে ? পেছন ফিরে দৌড় দিলো সে। তখুনি দেখলো, একটি মেয়ে তার দিকে এগিয়ে আসছে। আশেপাশের কোথা থেকে যেন ইলমার চিৎকার শোনা গেলো। জুলি "কি হয়েছে" বলে চেঁচিয়ে উঠলো। ইলমা দৌঁড়িয়ে এলো জুলির নিকট। ইলমা ভয়ে জুলিকে জড়িয়ে ধরল , জুলিও ধরল। এমন সময় জুলির মনে হল , এটা ইলমা না , এটা অন্য কেউ। কিন্তু সে কিছুই বুঝতে পারছে না। ইলমা নিজের চোখটা না দেখিয়ে পিছনে ফিরে বলল , যুলি! এত সকালে তুমি এখানে কি করছ ? জুলি বললো এমনিতেই আসলাম। ইলমা বলল , আচ্ছা সন্ধ্যা বেলা আসতে পারবে ? জুলি বললো কোথায় ? ইলমা বলল , কবরস্

ফলাফল - ফাতেমা উম্মে হাবিবা

ছবি
ফাহিম বললো , মা আর এক সপ্তাহ পর আমাদের পরীক্ষার রেজাল্ট বের হবে। মা আফরিন আক্তার বললেন , যদি তোমার রেজাল্ট ভালো হয় তাহলে তোমাকে একটা সাইকেল কিনে দিবো। ফাহিম খুশিতে লাফিয়ে উঠলো। খুশিতে ফাহিম তার রুমে গিয়ে দরজা আঁটকে দিয়ে উত্তেজনায় লাফাতে থাকে। একসপ্তাহ পরের কথা। আজ ফাহিমের পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে । ফাহিমের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণীতে ছাত্র-ছাত্রী পয়তাল্লিশ জন। ফাহিম এর মধ্যে একচল্লিশতম স্থান অর্জন করেছে। একবার যদি মা জেনে যায় তবে যে কি হবে! আর বাবা জানলে ...! কথাটা মনে হতেই ফাহিমের বুক কেঁপে উঠলো। ফাহিম তার বইয়ের আলমারি খুলে একটি বই বের করে। বইটার নাম , জলে ডাঙ্গায়। ফাহিম বইটি খুলে পড়তে লাগলো। প্রায় দশ মিনিট পর রুমের দরজায় কে যেন টোকা দিলো। ফাহিমের বুক দুরুদুরু করতে লাগলো। তাড়াতাড়ি করে বইটা আলমারির মধ্যে রেখে দরজা খুলে দেখে তার মা আফরিন আক্তার দাঁড়িয়ে আছেন। ফাহিম বললো , কিছু বলবে মা ? তার মা বললেন , তুই দরজা আঁটকে রেখেছিলি কেন ? ফাহিম ভয়ে ভয়ে বললো , এমনিই আঁটকে রেখেছিলাম। আফরিন আক্তার বললেন , আচ্ছা তাই! এখন তাহলে ভাত খেতে আয়। ফাহিম আস্তে আস্তে খাবার টেবিলে বসে খাওয়া শুরু করলো। পরেরদিন ফাহি

মহিয়সী মা - আল আমিন রায়হান

ছবি
  মা , পৃথিবীর অন্যতম এক সত্ত্বা। হাজার দুঃখ কষ্ট সন্তানের ইচ্ছেপূরণের ক্ষেত্রে মাকে বাধা দিতে সক্ষম নয়। যার ভালোবাসা শত ঝড়েও সামান্যতম ত্রুটি হয় না নিজ সন্তানকে গড়ে তোলার জন্য। যিনি নিজের জীবন বিলিয়ে দিতেও পরোয়া করেন না সন্তানের জন্য। পৃথিবীর সকল প্রাণ , স্বার্থ নামক তরীর কাছে হার শিকার করতে বাধ্য হয়। স্বার্থ ব্যর্থ মানে সম্পর্ক ব্যর্থ। কিন্তু সৃষ্টিকর্তার পর মা হলো সন্তানের সবচেয়ে বড় সঙ্গী। তিনি হাজারো বিপদ-আপদে সন্তানকে সঙ্গ দেন। ইচ্ছেপূরণে ক্ষেত্রে তিনি সন্তানের বন্ধুর পরিচয় দেন। পৃথিবীর সকল মায়েরা কেমন তা আমার ধারণার বাহিরে। কিন্তু আল্লাহ তাআলা আমাকে একজন মহিয়সী মা উপহার দিয়েছেন। যিনি আমার পৃথিবীর একমাত্র স্বপ্ন। যাকে ঘিরে আমার প্রাণ। যিনি ভালোবাসা এবং স্নেহ-মমতা দিয়ে আমাকে লালন-পালন করেছেন। পৃথিবীর সকল মায়েরাই সৃষ্টিকর্তার পক্ষ হতে শ্রেষ্ঠ উপহার। আর আমার মা আমার জন্য তেমনই শ্রেষ্ঠ নেয়ামত। ব্যর্থতার এই পৃথিবীতে তিনি আমাকে কখনো একা ছাড়েন নি। আমাকে তিনি সঙ্গ দিতে ভুলেন নি। আমি বাবা হারিয়েছি তের বছরের উর্ধ্বে। কিন্তু কখনো নিজেকে একা ভাবার সুযোগ হয় নি। বাবা হারানোর বিরহ-বেদনা মায়ে

কুরআন হাদীসের কথা, মার্চ ২০২২

ছবি
“ এই ছেলে , তোমার নাম কি ?” চশমাটা ঠিক করে হেড স্যার ক্লাসে নতুন আসা ছাত্রটিকে বললেন। ছেলেটি হেডস্যারের কথায় দাঁড়িয়ে বললো , ” আমার নাম নান্টু। ” ছাত্ররা এই নাম শুনে একজনের দিকে আরেকজন চাওয়া-চাওয়ি করতে লাগলো। এটা আবার কেমন নাম রে বাবা! হেডস্যার তাকে বললেন , তোমার বাবা কি করেন ? সে দুঃখ-ভারাক্রান্ত গলায় বললো , তিনি আমাকে আর আম্মুকে ছেড়ে চলে গেছেন। এখন ঢাকার কাওরানবাজার এলাকায় ব্যবসা করেন। হেডস্যার তাকে আর কিছু বললেন না। সে নিজের মত করে ক্লাস করতে লাগলো। ক্লাসের টিফিন পিরিয়ডে সে দেখলো সবাই তাকে খানিকটা এড়িয়ে চলছে। সে একজনের সাথে পরিচিত হতে গেলো , অমনি সে আসতাগফিরুল্লাহ! আসতাগফিরুল্লাহ!! বলে সটকে পড়লো। সে বুঝতে পারছে না , সবাই তার সাথে কথা বলতে বা পরিচিত হতে চাচ্ছে না কেন ? নান্টু সেদিনকার মত ক্লাস শেষ করলো। কিন্তু সে সহপাঠিদের এহেন ব্যবহারে খুবই কষ্ট পায় । তাই সে স্কুল শেষে মাঠের এককোণে বসে আছে । তার হাতে একটা তিন গোয়েন্দা সিরিজের সদ্য প্রকাশিত বই। গতকাল পাড়ার লাইব্রেরী থেকে কিনেছে সে। স্কুলের সবাই চলে যাওয়ার পর হেডস্যার বাড়ি যাওয়ার জন্য বের হলেন। নান্টুকে স্কুলের মাঠে একাকী বসে থাকতে দ

যাদের লেখা মার্চ ২০২২ সালের সংখ্যায় থাকছে

ছবি
  নিচে লেখার শিরোনাম এবং লেখকের নামসহ দেয়া হলো। ১. কুরআন হাদীসের কথা। ২. মহিয়সী নারী, আল আমিন রায়হান ৩. ফলাফল, ফাতেমা উম্মে হাবিবা ৪. ইলমা, সারাবান তাহুরা ঈশান ৫. ঘোষণা, আব্দুর রহমান আল হাসান ৬. যোগ্য উস্তাদের শাসন, শারমিন আক্তার ৭. হুজুরের অবদান, শাহাদাত হোসাইন ৮. অচেনা আগন্তুক, হাবিবুল্লাহ বাহার ৯. নীড়ে ফেরা, আহসানা ইসলাম তাজিয়া ১০, সেই দিনটি বুধবার, হালিমাতুস সাদিয়া ১১. মায়াবী নদী, স্বপ্না ফাতেমা ১২. শৈশবের স্কুল জীবন, আবু তাহের ইসলাম ১৩. মা, মীম আক্তার সামিয়া ১৪, হোমওয়ার্ক, জাহিদ হাসান হৃদয় ১৫, হিজরী সনের প্রয়োজনীয়তা, ইয়াছিন নিজামী  ইয়ামিন ১৬, পানি পান করা কেন প্রয়োজন? (খানিকটা বিজ্ঞান) বিশেষ দ্রষ্টব্য; সংখ্যা প্রকাশিত হওয়ার প্রায় ১০ দিন পর থেকে ওয়েবসাইটে লেখা পাওয়া যাবে। প্রতিটি নামের সাথেই ওয়েবসাইটের লিংক সংযুক্ত থাকবে। উক্ত লিংকে ক্লিক করে নির্ধারিত লেখাটি পড়তে পারবেন। আর আপনি মূল সংখ্যাটি কিনতে চাইলে আমাদের ফেইসবুক পেইজে যোগাযোগ করুন।  নবীন দীপ্ত ফেইসবুক পেইজ